বন্দর প্রতিনিধি // বন্দর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহম্মেদের উদ্যোগে রাস্তার পুনঃ নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। পরিষদের পর্যাপ্ত ফান্ড না থাকা সত্ত্বেও চেয়ারম্যানের সাহসী পদক্ষেপের মাধ্যমে শুরু হলো বহু প্রতীক্ষিত বন্দর কলাবাগ-চৌধুরী বাড়ি রাস্তা আরসিসির মাধ্যমে পুনঃনির্মাণ এর কাজ। করোনা ভাইরাস মহামারিরর দ্বিতীয় ঢেউ চলমান অবস্থায় জনগনের চলাচলের স্বার্থে ফান্ড অপর্যাপ্ত থাকা সত্বেও এমন সাহসী ভূমিকা( উদ্যোগ)কে সাধুবাদ জানিয়েছে ভুক্তভোগীরা।
সূত্র মতে, বন্দর বাসস্ট্যান্ড হতে চিনারধি পর্যন্ত রাস্তাটি দীর্ঘদিন যাবত চলাচলের নামে অভিশাপে পরিনত ছিল। খানা খন্দর, ভাঙ্গার ফলে সামান্য বৃষ্টি হলেই পুকুরের রুপ নিত। রাস্তাটি সংস্কারের জন্য ওপেন টেন্ডার একাধিকবার প্রকাশ করা হলেও কোন ঠিকাদার তা নেয়নি। রাস্তাটি সংস্কারের জন্য যে পরিমান টাকার বিষয় উল্লেখ্য থাকলেও কোন ঠিকাদার তা নিতে সাহস করতে পারেনি। আবার ইউনিয়ন পরিষদের ফান্ডে তার একাংশ করার অর্থ রিজাভ থাকে না। এদিকে ইউনিয়ন পরিষদ এলাকার ৯টি ওর্য়াডে এমন কোন রাস্তা নেই যা চলাচলের অযোগ্য। এমনকি গ্রামের প্রত্যন্তঞ্চলে ও বাড়িতে বাড়িতে প্রবেশ রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। গ্রামকে শহরের দিকে রুপ নিতে সাধ্যমতে চেষ্টা করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান। নিজে সার্বিক পর্যবেক্ষন পূর্বক আবার জনসেবার জন্য নিয়মিত অফিস করে যাচ্ছেন এহসান উদ্দিন আহম্মেদ। উল্লেখিত রাস্তাটি তার জন্য বিশাল একটি পেকটিজ ইসু হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাই পর্যাপ্ত ফান্ড না থাকলেও নিজের সাহসী মনোবলে রাস্তাটি পুনঃ নির্মান কাজ শুরু করেছে। জনগনের খাদেম ও তার উপর দেয়া অর্পিত দায়িত্ব পালনের যথাযথ প্রমান করলেন। যে জনগনের ভোটে চেয়ারম্যান (খাদেমের) দায়িত্ব দিয়েছিলেন এর প্রমান করলেন চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহম্মেদ।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন