ads

Responsive Advertisement
LATEST UPDATES
সোনারগাঁ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সোনারগাঁ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ২১ মার্চ, ২০২২

সোনারগাঁওয়ের জামপুরে মাদক সম্রাট ও ভূমিদস্যু মামুনের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী

জাগো বন্দর ২৪.নিউজ সোনারগাঁওয়ের জামপুরে মাদক সম্রাট ও ভূমিদস্যু মামুনের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী 


নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলার জামপুর ইউনিয়নের বস্তল এলাকার জামাল উদ্দীন মোল্লার ছেলে মাদক ব্যবসায়ী ও চিহ্নিত ভূমিদস্যু মামুনের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী।এলাকাবাসী জানায় বস্তল এলাকার বিএনপি নেতা ১৬ টি মামলার আসামী আরেক ভূমিদস্যু ও জ্বালাও পোড়াও মামলার আসামী গোলজারের ছত্রছায়ায় মামুন দিন দিন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।কিছুদিন আগে জাল দলিল তৈরী করে অন্যের জমি দখলের মামলায় ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী হওয়ায় ভূমিদস্যু মামুনকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করে সোনারগাঁও থানা পুলিশ।
এলাকাবাসী আরও জানায়,বিএনপি নেতা গোলজারের ছত্রছায়ায় মামুন তার সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে বস্তল এলাকার আশেপাশে প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি,জোরপূর্বক জমি দখল,এশিয়ান হাইওয়েতে ছিনতাই,চাঁদাবাজি করে থাকে।মামুন নিজে তার বাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়ে এসব অপরাধ কর্মকান্ড করে বিধায় স্থানীয় তালতলা ফাঁড়ির পুলিশ একাধিক বার সন্ত্রাসী মামুনকে গ্রেফতার করতে গেলেও বিএনপি নেতা ভূমিদস্যু গোলজার বিভিন্ন ভাবে মামুনকে নিজের গোপন আস্তানায় লুকিয়ে রাখে।গোলজার মামুনকে দিয়ে একটি স্টীল কোম্পানির পক্ষে জোরপূর্বক কৃষকের জমি দখল করিয়ে নেয় বলেও অভিযোগ করেন গ্রামবাসী। এমনকি সরকারী রাস্তা নির্মাণ করতে গেলেও বিএনপি নেতা গোলজার ও মামুন বাহিনী চাঁদা দাবি করার কারণে তাদের বিরুদ্ধে চাঁদা বাজি মামলা নেয় পুলিশ।তবে রহস্যজনক কারণে মামুনকে গ্রেফতার করতে পারছে না পুলিশ।এদিকে একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়,রুপগঞ্জের মাছিমপুরের শীর্ষ সন্ত্রাসী তাওলাদ হোসেন তালুর অন্যতম সহযোগী হয়ে অস্ত্র বহণ করে দীর্ঘদিন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে মামুন।সম্প্রতি রুপগঞ্জ ছেড়ে সোনারগাঁওয়ের জামপুরে মামুন নতুন করে বাহিনী তৈরী করে অপরাধ কর্মকান্ড করে যাচ্ছে।তার বিরুদ্ধে কোন এলাকাবাসী কথা বললে সে অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিয়ে হামলা চালায় এই ভয়ে গ্রামবাসী মামুনের বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারেনা।জামপুরের সাধারণ জনগণ সন্ত্রাসী মামুন বাহিনীর কাছে জিম্মি অবস্থায় অসহায় হয়ে দিন কাটাচ্ছে। তাই নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার ও সোনারগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও স্থানীয় তালতলা ফাঁড়ির ইনচার্জের প্রতি সোনারগাঁওয়ের জামপুরের শান্তিপ্রিয় এলাকাবাসীর দাবী দ্রুত সন্ত্রাসী মামুনকে গ্রেফতার করে গ্রামবাসীকে তার আতঙ্ক থেকে রক্ষা করুণ।

মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২১

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থেকে অর্ধগলিত এক যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ


জাগো বন্দর ২৪.নিউজ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থেকে আশরাফুল আলম শাকিল (২৮) নামে এক যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার কাঁচপুর দক্ষিণ সেনপাড়া এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত আশরাফুল আলম শাকিল মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ি উপজেলার মিতারা গ্রামের কামাল কাফির ছেলে।


মরদেহটি উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসাপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, আশরাফুল আলম শাকিল এলাকায় মাদক সেবন ও বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। কোনো কাজ করতেন না।




সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান বলেন, কাঁচপুর দক্ষিণ সেনপাড়া এলাকার একটি বাসার কক্ষ থেকে মরদেহটি অর্ধগলিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। কক্ষটি বাইরে থেকে তালা দেওয়া ছিল। প্রামমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ৩-৪ দিন আগে দুর্বত্তরা ওই যুবককে হত্যা করে বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে। ওই কক্ষ থেকে গন্ধ বের হলে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। আশা করছি, শিগগির রহস্য উদঘাটন করা যাবে।

সোমবার, ১ নভেম্বর, ২০২১

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে নবকুমার সাহা (২৫) নামে এক যুবককে হত্যা


জাগো বন্দর ২৪.নিউজ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে নবকুমার সাহা (২৫) নামে এক যুবককে হত্যার ঘটনায় তার প্রেমিকা ও এক বন্ধুকে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (১ নভেম্বর) দুপুরে তাদের আটক করা হয়। আটকরা হলেন, প্রেমিকা তাহমিনা ও বন্ধু রহমত আলী। তাদের কাছ থেকে অনেক তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।


এর আগে রোববার রাতে উপজেলার জামপুর ইউনিয়নের পাকুন্ডা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে ছুরিকাঘাতে আহত হন নবকুমার সাহা। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে রাতে তার মৃত্যু হয়।

নিহত নবকুমার সাহার নরসিংদীর হাজীপুরে গ্রামের নারায়ণ সাহার ছেলে। তিনি রূপগঞ্জের বান্টি বাজারে একটি থ্রি পিছের শো রুমের ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।


সোনারগাঁয়ের তালতলা তদন্ত কেন্দ্র পুলিশের পরিদর্শক ইকবাল হোসেন বলেন, নবকুমার সাহার সঙ্গে তাহমিনার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। নবকুমার সাহা হিন্দু আর তাহমিনা মুসলিম। আর তাই তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক নবকুমার সাহার বাড়ির লোকজন মেনে নেয়নি। এ নিয়ে তার পরিবারের মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। রোববার সন্ধ্যা ৭টায় মোটরসাইকেলযোগে কর্মস্থল থেকে মদনপুর বন্ধু রহমত আলীর কাছে যাচ্ছিলেন। পথে এশিয়ান হাইওয়ে সড়কের জামপুর ইউনিয়নের পাকুন্ডা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে আসলে তাকে ছুরিকাঘাতে আহত করে দুর্বৃত্তরা। স্থানীয় দুজন ব্যক্তি তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে রূপগঞ্জের গাউছিয়ায় আল রাজী হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যান।

তিনি আরও বলেন, নবকুমারকে ঢামেকে নেওয়ার আগেই প্রেমিকা তাহমিনা রাজধানীর মহাখালী থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চলে যান। তাহমিনাই মূলত নবকুমার সাহাকে শনাক্ত করেন। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহত নবকুমার সাহার প্রেমিকা তাহমিনা ও বন্ধু রহমত আলীকে আটক করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে অনেক তথ্য পাওয়া গেছে।


নিহতের ছোট ভাই শুভ সাহা বলেন, ঘটনাটি রহস্যজনক। আমার ভাইকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। মরদেহ সৎকারের পর সোনারগাঁ থানায় মামলা দায়ের করবো।

বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

সোনারগাঁয়ে ইউপি সদস্য মোর্শেদা বেগম'র বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও অপপ্রচারে থানায় অভিযোগ

জাগো বন্দর ২৪.সোনারগাঁয়ে ইউপি সদস্য মোর্শেদা বেগম'র বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও অপপ্রচারে থানায় অভিযোগ 


নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ থানার মঙ্গলের গাও পিরোজপুর ইউনিয়ন ১, ২, ৩ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য মোর্শেদা বেগম এর উপর পূর্ব শত্রুতার জের ধরে সুপরিকল্পিত ভাবে রাজনৈতিক প্রতি হিংসা বসত: সমাজে হেয় প্রতিপন্ন ও আত্মমর্যাদা ক্ষুণ্ন করার উদ্দেশ্যে বাড়িতে হামলা ও অপপ্রচার চালানো হয়েছে   মামলার বিবরনীতে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ, সোনারগাঁ পিরোজপুর ইউনিয়নের ১,২,৩ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা আসনের ইউপি সদস্য, মোরশেদা বেগম কে নিয়ে গত ২১ সেপ্টেম্বর এক তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু কুচক্রী মহল কঠিন চক্রান্তে লিপ্ত আছে।
            এ কুচক্রী মহল ব্যক্তিগত আক্রোশে, তাকে নাজেহাল করার লক্ষে, তার আত্মমর্যাদা ক্ষুন্ন করার উদ্দেশ্যে, কিছু অনলাইন নিউজ পোর্টালে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রচার করে।
     এ ব‍্যপারে ইউপি সদস্য মোরশেদা বেগম অত্যন্ত মর্মাহত ও দুঃখের সাথে বলেন, যাহারা আমাকে নিয়ে আমার প্রতিপক্ষের হয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে ও চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছে, তাদের আশা কখনোই পূরণ হবে না। তারা ব্যক্তিগত আক্রোশ ও শত্রুতা করে সমাজে এবং গণমাধ্যমে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন ও সমাজে আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য যে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রকাশে লিপ্ত হয়েছে তারা কখনোই আমাকে দোষী সাব্যস্ত করতে পারবেনা। কারণ আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিঃস্বার্থ ও নিরলস ভাবে সমাজের উন্নয়নের কাজ করে যাচ্ছি।
আমার প্রতিপক্ষ নিজে পড়ে গিয়ে আঘাত পেয়ে আমার উপর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে পার পাবে না। আমি ঘটনাস্থলে থাকা সাক্ষীদের সাক্ষ্য নিয়ে আদালতে প্রমাণ করব, মাহমুদা উপর আমরা কোন আঘাত করিনি। সে মিথ্যা অপবাদ ও আমার পরিবারকে নিয়ে যে মিথ্যা, বানোয়াট মামলা দিয়ে  হয়রানি করছে, আমি তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং আমি আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি ।
   আমাকে পিরোজপুর ইউনিয়নের ৩টি ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি হিসেবে তারা আমাকে যে সম্মান দিয়েছে সে সম্মানের কোন ত্রুটি আমি কখনো করিনি, কখনো করবোও না, যেভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সম্মান ধরে রাখা যায় সেভাবে আমি জনগণের মাঝে কাজ করে যাচ্ছি।
যারাই আমাকে নিয়ে বিভ্রান্তমূলক সংবাদ প্রচারে লিপ্ত হয়েছেন ,তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলি, আপনারা ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা যাচাই করে নিউজ প্রকাশ করুন আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ থাকব। যদি সত্যতা যাচাই করে পান আমি অপরাধী, তাহলে বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী যে শাস্তি আছে আমি তা মাথা পেতে নেবো।

শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ইউপি মেম্বার সাবিনা ইয়াছমিনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

জাগো বন্দর ২৪.নিউজ ইউপি মেম্বার সাবিনা ইয়াছমিনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ


ফাহাদুল ইসলাম সোনারগাঁ প্রতিনিধিঃ
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ১.২.৩ নং ওয়ার্ড এর মহিলা মেম্বারনি সাবিনা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে রাস্তা করার অজুহাতে টাকা বাণিজ্য ও ড্রেন নির্মাণে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

গতকাল সরেজমিনে মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বন্দেরা এলাকায় গিয়ে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকার বরাদ্দকৃত সরকারি রাস্তা সংস্কার চলমান থাকা অবস্থায় বিভিন্ন অজুহাতে রাস্তা করে দিবে বলে স্থানীয় মহিলা সদস্য সাবিনা ইয়াসমিন মোগরাপাড়া ইউনিয়নের বন্দেরা গ্রামের ফিরোজ, জাকির হোসেন ও তার বাড়ীর আশে পাশের আরও তিন জনের কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেন ভুক্তসহ এলাকা বাসী। 

অথচ এই রাস্তাটি এমপি লিয়াকত হোসেন খোকার বরাদ্দকৃত,এই রাস্তাটি ছোট সাদিপুর ব্রিজ হতে রয়েল রিসোর্ট পর্যন্ত নয়শত ফিট নির্মিত হয়, যেখানে স্থানীয় সাবিনা মেম্বারনির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই,সেখান থেকেই ছলেবলে কৌশলে নিজে রাস্তা তৈরি করছে বলে মানুষকে ভুল বুজিয়ে ৪০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। এব্যপারে এলাকাবাসী জানান, এই মেম্বার খুবই দুরন্ত প্রকৃতির লোক,সে ঐ রাস্তার ঠিকাদারের চোখে ধুলো দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেন, অথচ এই টাকার কথা ঐ ঠিকাদার জানেই না।বন্দরা গ্রামের তমিজ বেপারীর ছেলে লালন মিয়া বলেন,গত দুমাস আগে একটি ড্রেন নির্মাণে তার ব্যাপক অনিয়ম রয়েছে ড্রেনটি নাম মাত্র নির্মান ও পানি চলাচলের অনুপযোগী করেই লাপাত্তা হয়ে যায় মেম্বার। আমাদের এলাকাবাসী তার সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করলেও ঠিক করে দেই দিচ্ছে বলে তালবাহানা করছেন।

এছাড়াও সাবিনা মেম্বার এর বিরুদ্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ৫০০ টাকা করে প্রকৃত অসহায় দুস্থদের মাঝে না দিয়ে স্বজনপ্রীতি করারও অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে গত কয়েকদিন আগে একটি অনলাইন পত্রিকায় তাঁর বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত হয়।



টাকা হাতিয়ে নেয়ার বিষয়ে সাবিনা মেম্বারের কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে বলেন,আমি কি আপনার কাছ থেকে টাকা নিছি?  না আপনি আমাকে নিয়ে দিয়েছেন? ফোন রাখেন আমার কথা রের্কড করবেন আমি বুজতে পেরেছি বলে লাইনটি কেটে দেন।

এ বিষয়ে স্থানীয় ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি মেম্বার ও ওই রাস্তার ঠিকাদার এর সভাপতি মাজহারুল ইসলাম মানিক ও সাধারণ সম্পাদক জনি বলেন, এই রাস্তাটি নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকার বরাদ্দকৃত হাতে করা। এই রাস্তার অজুহাত দেখিয়ে কোন অবস্থাতেই সাধারণ মানুষের কাছ থেকে সাবিনা মেম্বার এর টাকা নেয়া উচিত হয়নি, এটা আসলে একটি লজ্জাজনক ব্যাপার,আমরা ঊর্ধ্বতন মহলের কাছে এই ব্যাপারটি জানাবো। এ সময় স্থানীয় মেম্বার মাজহারুল ইসলাম মানিক বলেন এই সাবিনা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগই না, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহারও আত্মীয় করন সহ না দেয়ার অভিযোগ রয়েছে। তিনি বলেন এ বিষয়টি আমি চেয়ারম্যান আরিফ মাসুদ বাবুর সাথে কথা বলব,প্রয়োজনে উপর মহলেও কথা বলে ব্যবস্থা গ্রহণ করাবো।

এ বিষয়ে মোগরাপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আরিফ মাসুদ বাবু বলেন বিষয়টি আমার জানা নেই।

বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১

সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাংবাদিক লাঞ্চিত থানায় অভিযোগ

জাগো বন্দর ২৪.নিউজসোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাংবাদিক লাঞ্চিত থানায় অভিযোগ



নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দৈনিক আলোর জগত পত্রিকার সাংবাদিক ফাহাদুল ইসলাম তার সন্তানকে জরুরী বিভাগে নিয়ে গেলে সেথায় হতে হয় চরম লাঞ্চিত।
             ঘটনাস্থলের ধারণকৃত ভিডিও চিত্র থেকে জানা যায়, সাংবাদিক ফাহাদ তার সন্তানকে নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে চিকিৎসার জন্য গেলে তাকে এখন ডাক্তার নেই বলে তাড়িয়ে দেয়।
            কেন ডাক্তার নেই, সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. পলাশ কুমার সাহা কে জিজ্ঞাসা করতেই তার সাথে থাকা কর্মকর্তাগন সাংবাদিক ফাহাদ কে তেরে আসে এবং মোঠো ফোনে ভিডিও চিত্র ধারণ করায় তার উপর খিপ্ত হয়ে যায়।
            এক পর্যায়ে সাংবাদিককে প্রধান কর্মকর্তার রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে উপজেলা সাস্থ্য সহকারী প্রধান নজরুল ইসলাম মোবাইলে ধারণকৃত চিত্র ডিলেট করার জন্য জোরপূর্বক জবরদস্তি এবং অশালীন আচরণ করে। এহেন অবস্থায় তাকে বাধ্য করা হয় মোবাইলে ধারণকৃত ভিডিও চিত্রটি ডিলেট করতে।
         সাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তাদের এহেন কার্যকলাপে চিকিৎসা নিতে আসা সাংবাদিক ফাহাদ'র সন্তান ভয় পেয়ে কান্নাকাটি করতে থাকে।
         এ ব্যপারে সাংবাদিক ফাহাদুল ইসলাম সোনারগাঁ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ নং ১৫৫৯ তাং ১৭/০৮/২১ইং

বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১

বিরোধই আমার স্বামীর মৃত্যুর কারন হবে নিহতে স্ত্রী মমতাজ আক্তার

জাগো বন্দর ২৪.নিউজজমির বিরোধই আমার স্বামীর মৃত্যুর কারন হবে নিহতে স্ত্রী := মমতাজ আক্তার

ফাহাদুল ইসলাম সোনারগাঁ প্রতিনিধিঃ
নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার বারদী ইউনিয়নের আলমদি দক্ষিণপাড়া এলাকার এ ঘটনা ঘটে।
গত ২ জানুয়ারি ২১ইং তারিখে একই উপজেলার কাঁচপুর ইউনিয়নের কাঁচপুর পুরান বাজার এলকার একটি কার্টুন ও মাসকিন টেপ গোডাউন সংলগ্ন মহল্লার ড্রেনে পাওয়া যায় ঈমান উদ্দিনের মৃতদেহ।
এব্যাপারে মৃত ঈমান উদ্দিনের স্ত্রী মমতাজ আক্তার বলেন, বারদীতে শ্বশুর বাড়ী হলেও কাঁচপুর এলাকায় আমরা বহু বছর যাবত ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করে আসছি। বারদী ইউনিয়নের আলমদি দক্ষিণপাড়া এলাকায় আমাদের ক্রয়কৃত ১৮ শতাংশ জমি নিয়ে বিগত কয়েক বছর যাবত একই এলাকার লিয়াকত আলী(৫০) তার ভাই হযরত আলী(৫২) মোঃ রমা(৫০) ছেলে নাজমুল(২২) দুই ভাতিজা আশ্রাফুল(২২) ও মোঃ সুমন(২৭) এবং মাদক ব্যবসায়ী শাহ আলম(৪৭) ও তার ভাই আদম আলী(৩০) তাছাড়া একই এলাকার মোঃ আলমগীর(৪২) ও মোঃ নাসির(৩৬) এর সাথে আমার স্বামীর বিরোধ চলছে আসছিলো। জমি ক্রয়ের পর যতবারই আমরা মাটি ভরাট বা কোনো কাজকর্ম করতে গিয়েছি ততবারই আমাদের জোড় পূর্বক বাধা দেয়া হয় এমনকি ছুরি, রামদা ও লাঠিসোঁটা নিয়ে আমার স্বামী, আমার এমনকি আমার সন্তানদের উপরও হামলা করে আহত করে। যদিও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিদের নিয়ে একাধিক বার সমাধানের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হই। অন্যদিকে তাদের আক্রমনাত্মক ও আগ্রাসী আচরণ দিন দিন বৃদ্ধি পেতে থাকে। আনুমানিক ১৫ দিন পূর্বে শাহআলম, মোঃ নাসির, লিয়াকত আলী ও তার পুত্র নাজমুল আমাদের সাথে তীব্র বাক-বিতন্ডা সৃষ্টি করে অবশেষে আমাদেরকে পরবর্তীতে দেখে নেবে বলে হুমকি দেয়।
এরই ১৫ দিন পর আমার স্বামীর লাশ পাই। তার কিছু দিন পূর্বে বন্দর থানাধীন কেওডালা এলাকায় আমাদের ভাঙ্গারী দোকান হইতে গত ৩১ ডিসেম্বর বিকাল ৩ টায় আমার স্বামী নিখোঁজ হয় এবং নিখোঁজের দুই দিন পর আমাদের বসবাসরত বাড়ির সামান্য দূরত্বে আমার স্বামীর লাশটি পাই।
তিনি আরও বলেন, পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে নিলে সোনারগাঁ থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়, মামলা নং ০১/২১, তাং-০২/০১/২১ তবে আমাদের আইনি বিষয়ে সঠিক ধারনা না থাকায় তাৎক্ষণিক কোনো ব্যাবস্থা গ্রহন করতে পারিনি। পরবর্তীতে আত্মীয় স্বজনদের পরামর্শে ১৩ জুলাই ২১ইং উক্ত থানায় কার্টুন ও মাসকিন টেপ গোডাউন মালিক মোঃ শফিকুল(৩৬) কে ১নং আসামি ও পূর্বে উল্লেখ্য দশ জনকে পরবর্তী আসামির তালিকাভুক্ত করে আমি নিজে বাদী হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করি, যাহার নং-২১ ও ধারা সমূহ ৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড।
তবে প্রধান আসামি শফিকুলকে নিয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মমতাজ আক্তার বলেন, শফিকুল ও তার পরিবারের সাথে পূর্বে থেকে আমাদের কোনো পারিবারিক আত্মীয়তা, যোগসাজশ বা কোনো শত্রুতা অথবা কোনো ব্যবসায়ীক লেনদেন বা সম্পর্ক ছিলো না। এবং আমার স্বামী বেচে থাকা কালিনও শফিকুল গং দের সাথে কোনো প্রকার ব্যবসয়ীক লেনদেন ছিলো বলেও আমাকে জানাননি বা আমাদের দৃষ্টিতেও পরেনি। তবে যেহেতু শফিকুলের গোডাউনের পিছনের ড্রেনে তার লাশটি পাওয়া গিয়েছে তাই বিষয়টি আত্মীয় স্বজনদের পরামর্শক্রমে তাকে সন্দেহাতিত ভাবে আসামি দিয়েছি।
এবিষয়ে শফিকুলের বড় ভাই মতিউর রহমান বলেন, আমার ভাই একজন ভদ্র মানুষ ও ব্যবসায়ী হিসেবে এলাকায় তার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। আজও পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার অভিযোগ পাওয়া যায়নি। সে একজন নিরীহ ও পরিশ্রমী মানুষ। তাছাড়া যেখানে লাশটি পাওয়া যায় সেখানে আসা-যাওয়া করার মত তিনটি পথ রয়েছে, তার মধ্যে দুটি পথ সর্বদা খোলামেলা থাকতো। স্থানটি অপরিচ্ছন্ন ও জনসমাগম হীন হওয়ায় কে বা কারা এসে লাশটি ফেলে গিয়েছে তা আমাদের বোধগম্য নয়। অযথা হয়রানি মূলক ভাবে আমার ভাইকে মামলার আসামি করা হয়েছে বলে আমার বিশ্বাস। হয়তোবা এর পিছনে কারো কোন ষড়যন্ত্রের হাত থাকতে পারে। তবে আমার ভাইকে আসামি ও কলঙ্ক হতে মুক্ত করার জন্য সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয়, নারায়ণগঞ্জ ডিবি কার্যালয়, নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার 'খ' এর কার্যালয় ও সোনারগাঁ থানায় দরখাস্ত করেছি। আমার বিশ্বাস আইন সকলের জন্য সমান তাই সুষ্ঠু তদন্তের ভিত্তিতে আমার ভাই মুক্ত হবে।

শনিবার, ৭ আগস্ট, ২০২১

সোনারগাঁয়ে আক্তার-মিজানের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ পরিবহন ও হকার

জাগো বন্দর ২৪.নিউজসোনারগাঁয়ে আক্তার-মিজানের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ পরিবহন ও হকার



নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁ প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকার মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় আক্তার ও মিজান প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি ও লুটপাট করার নানা অভিযোগ পাওয়া যায়।
রাস্তার পাশে হকারদের কাছ থেকে ও পরিবহন ড্রাইভারদের থেকে জানা যায়, সোনারগাঁ থানা রোডে প্রকাশ্যে দিনের বেলায় লাইনম্যান এর মাধ্যমে টোকন দিয়ে অটোরিক্সা-পিকআপ ভ্যান থেকে চাঁদাবাজিতে ব্যস্ত আক্তার ও মিজান গ্রুপ।
এছাড়াও মোগরাপাড়া ফুট ওভারব্রিজের উপরে ও নিচের হকারদের কাছ থেকে প্রতিদিন চাঁদা নিচ্ছে, হকারদের বেচাকেনা না হলে চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাদেরকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে লুটপাট করে মালামাল নিয়ে যায়।
এভাবেই চলছে তাদের দুজনের রাজত্ব সোনারগাঁ মোগরাপাড়া চৌরাস্তায়।
পরিবহন ড্রাইভার ও হকারগন এ চাঁদাবাজী থেকে রক্ষা পেতে প্রশাসনের হস্থক্ষেপ কামনা করেন।

বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সোনারগাঁ ব্র্যাক (এনজিও) শাখা'র মাস্ক বিতরণ

জাগো বন্দর ২৪.নিউজ-করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সোনারগাঁ ব্র্যাক (এনজিও) শাখা'র মাস্ক বিতরণ

 

১৪ জুলাই বুধবার বেলা ১২ টায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের লক্ষ্যে সোনারগাঁ ব্র্যাক (এনজিও) শাখা'র উদ্যোগে সোনারগাঁ চৌরাস্তা ও আশপাশের এলাকায় জনগণকে করোনাভাইরাস থেকে সতর্ক করে ও জনসচেতনতা বাড়াতে মাস্ক বিতরণ করা হয়।
             সোনারগাঁ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম উপস্থিত থেকে ব্রাক কর্মকর্তাদের সাথে মাস্ক বিতরণ করেন এবং তিনি বলেন, করোনাভাইরাস থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আমাদের সকলকেই সাবধানে থাকতে হবে, বার বার হাত ধুতে হবে, স্বাস্থ্যবিধি সুরক্ষায় অবশ্যই মাক্স ব্যবহার করতে হবে। দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। সরকারি বিধি নিষেধ ও লকডাউন মানতে হবে।
             এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.পলাশ কুমার সাহা, এরিয়া ম্যানেজার (দাবি) কামরুজ্জামান, উপজেলা হিসাব কর্মকর্তা দোলন চন্দ্র সুত্রধর, এরিয়া ম্যানেজার তেজেন্দ্র নাথ মন্ডল (এইচ এন পি পি), ব্রাক মানবাধিকার ও আইন সহায়তা কর্মসূচি কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান ও আরো অন্যান্য কর্মকর্তাগন উপস্থিত থেকে এ মাস্ক বিতরণ করা হয়।

শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১

কঠিন চক্রান্তে কুচক্রী মহল যুবলীগ নেতা সজীবকে নিয়ে

জাগো বন্দর ২৪.নিউজ-কঠিন চক্রান্তে কুচক্রী মহল যুবলীগ নেতা সজীবকে নিয়ে

নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক, নাজমুর রহমান (সজীব)কে নিয়ে কিছু কুচক্রী মহল কঠিন চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছে।
                এ কুচক্রী মহল ব্যক্তিগত আক্রোশে  নাজেহাল করার লক্ষে, তার আত্মমর্যাদা ক্ষুন্ন করার উদ্দেশ্যে, কথিত কিছু অনলাইন নিউজ পোর্টালে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রচার করে তার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাসিল করার জন্য অহেতুক ও বানোয়াট নিউজ প্রচারে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
               এ বিষয়ে যুবলীগ নেতা সজীব বলেন, আমি অত্যন্ত মর্মাহত ও দুঃখের সাথে বলছি, যারা আমাকে নিয়ে চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছে তাদের ইচ্ছে কখনোই পূরণ হবে না। কারণ তারা ব্যক্তিগত আক্রোশ ও শত্রুতার জের ধরে সমাজে ও গণমাধ্যমে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন ও সমাজে আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য যে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রকাশে লিপ্ত হয়েছে তারা কখনোই উপযুক্ত কোন প্রমাণাদি দেখাতে পারবে না। কারণ আমি জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করে যাচ্ছি।
আমাকে যুবলীগ পদের ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদকের স্থানে বসিয়ে যে সম্মান দিয়েছে সে সম্মানের কোন ত্রুটি আমি কখনো করি নাই, করছি না, এবং করবোও না।
                যেভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সম্মান ধরে রাখা যায় সেভাবে আমি জনগণের
 মাঝে কাজ করে যাচ্ছি। যারাই আমাকে
 নিয়ে বিভ্রান্তমূলক সংবাদ প্রচারে লিপ্ত হয়েছেন, তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলি ,আপনারা উপযুক্ত প্রমাণ নিয়ে আসুন। যদি উপযুক্ত প্রমান দেখাতে পারেন আমি নিজে সেলেন্ডার করব। আর যদি প্রমাণ দিতে না পারেন আমি বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য হব।

 

Top