দগ্ধদের মধ্যে সাতজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। এরা হলেন- মো. আলম মিয়া (৪৫), মো. জজ মিয়া (৫০), হাসিনা মমতাজ (৪৭), সাথী আক্তার (২০), তাহমিনা আক্তার (১৮), আসমা আক্তার (৪৫) ও হাফসা আক্তার (০৬)। এছাড়া দগ্ধ শেফালি বেগম (৪০), আব্দুল বাতেন (৫০), আফসানাকে (২) স্থানীভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ফায়ার সার্ভিসের নারায়ণগঞ্জের উপ-পরিচালক আব্দুল্লাহ আল আরেফীন জাগো নিউজকে বলেন, আলীগঞ্জ ব্যাপারী বাড়ি এলাকায় গাড়িচালক সিলিন্ডার থেকে গ্যাস অপসারণ করছিলেন। এ সময় পাশে থাকা আলম নামের এক ব্যক্তি সিগারেটে আগুন ধরাতেই এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে ১০ জন দগ্ধ হয়।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইউব হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, ফতুল্লার পাগলার আলীগঞ্জ এলাকা থেকে একই পরিবারের শিশুসহ সাতজন দগ্ধ হয়ে এসেছে।
এ চিকিৎসক আরও বলেন, তাহমিনা ও সাথী আক্তারকে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। তাদের দুজনকে ছেড়ে দেওয়া হবে। আর পাঁচজনের শ্বাসনালী পুড়ে গেছে। এদের মধ্যে মোহাম্মদ আলমের শরীরের ১০০ শতাংশ দগ্ধ, জজ মিয়ার শরীরের ৮০ শতাংশ দগ্ধ, আসমা আক্তারের শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ, হাসিনা মমতাজের শরীরের ৬৬ শতাংশ দগ্ধ, হাফসার শরীরের ১৬ শতাংশ দগ্ধ, তাহমিনা আক্তারের শরীরে ৫ শতাংশ দগ্ধ ও সাথী আক্তারের শরীরে ছয় শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন