পূর্ব শত্রæতার জের ধরে ছেলেÑ ভাতীজা মারধরের ও প্রাণে মেরে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মঙ্গলবার( ১৫ মার্চ) সকালে পুরান সৈয়দপুরে এলাকায় মারধরের ঘটনা ঘটে। আহত ছেলে সোহেল (৩৮) ও ভাতিজা বাবু(৩৫)। এ ঘটনায় মো আব্দুল জলীল সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অব্দুল জলীল অভিযোগ করে জানান,একই এলাকার নুর হোসেন (৪০), মকবুল হোসেন (৩৫) ,পাবেল (৩০) সর্ব পিতা-মৃত ফয়েজ মিয়া, আকবর আলী (৮২) আওলাদ হোসেন (৪৫), পারভেজ (২৮), আমির হোসেন (৩০) উভয় পিতা-মৃত খোয়াজ মিয়া, কাউছার (২৫), ইভা আক্তার (২৮), মকবুল হোসেন, রেসোনা (৩০), হৃদয়(২৩), নাজমা (৪৬),
করিতেছি যে, আমি একজন বৃদ্ধ লোক। বিবাদীগণের সহিত আমার বিভিন্ন আশা বিষয় নিয়া পূর্ব হইতে বিরোধ চলিয়া আসিতেছে। সেই বিরোধের জের ধরিয়া
আমাকে মারধর করার জন্য সুযোগ খুঁজিতে থাকে। এরই ধারাবাহিক সকালে ১০ টায় ঘটিকার সময় পুরান সৈয়দপুর তাদের বাড়ীর সামনে রাস্তায় উপর পূর্বে থেকে উৎ পেতে দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র লাঠি-সোটা, রাম দা, নিয়ে আমার ছেলে সোহেল (৩৮), ভাতিজা-বাবু (৩৫) অতর্কিত হামলা করে। নুর হোসেন, পাবেল, আকবর আলী,আমার ছেলে ও ভাতিজাকে অতর্কিত হামলা করে হাতে থাকা পাঠি ও লোহার রড দিয়া এলোপাথাড়ি ভাবে হামলা চালায়। একপর্যায়ে আমি ঘটনা দেখে আমার ছেলে ও ভাতিজাকে বাঁচাইতে এগিয়ে আসলে মকবুল হোসেন হাতে থাকা ধারালো রামদা দিয়ে
আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় কোপ দিলে আমি উক্ত কোপ বাম হাত দিয়ে প্রতিহত করলে আমার বাম হাত রক্তাক্ত জখম হয় ।
আওলাদ হোসেন ,পারভেজ, আমির হোসেন আমাকে তাদের হাতে থাকা শক্ত লাঠি দিয়ে এলোপাথাড়ি ভাবে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। ইভা আক্তার ,কাউছার ,রেসোনা আমা পাঞ্চাবী টানা হেছড়া এক পর্যায় সাথে থাকা ২,০০০ টাকার হাড়িয়ে যা। এসময় আমাদের ডাক চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে আসতে দেখে তারা প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি ও ভয় ভীতি দিয়ে ঘটনা স্থল থেকে চলে যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন